খালতো ছোট বোন মেহজাবিন পর্ব ২ (দুষ্টু মিষ্টি গল্প তবে  রসময় গুপ্তের মতন রগরগা না গল্প না)

আদর করে মেহি বলে ডাকি। খালাতো বোন হল তাকে সব সময় নিজের বোনের মতই স্নেহ ও ভালোবাসি।  


আমরা আজ ঢাকা যাচ্ছি। মা আর বাবা পাশাপাশি বসে আছে। সাথে মেহিও আসছে ও আমাদের বাসায় থাকবে। আমি আর মেহি খোশগল্প করছি। কি কি করবো আর কার কার সাথে আড্ডা দিব। কোথায় কোথায় যাব। তিন দিন পর মেহির ভিসার খবর আসবে। সেটা মেহির খুব টেনশন।

আর কোন ধরনের কথাই হয় নাই আমাদের মধ্যে। ঢাকা নেমেই লাগেজ নিয়ে মেহি আর আমি হাটছি। মেহি নিজেই আমাকে বলে, দাদা সোনালীকে কি জানাবো আমরা এসে গেছি।

মেহি তুই দেখি পাগল একটা। আর কোন কাজ নাই। আমি তোদের সাথেই ভাল আছি। আমি কি সোনালীকে দেখতে দেশে আসছি। তোর সাথে আগে সময় কাটাই। আমার তাই ভাল লাগছে।।


আচ্ছা ঠিক আছে দাদা। আমি সোনালীকে বলেছিলাম আজ আসবো। মেহি হাসতে হাসতে বলে, যখন ব্রাউন সোগার খাইতে ইচ্ছা করে আমাকে বললেই হবে।।

আমি হাসি দিয়েই বলি, আমার পাশে তোর মত ব্রাউন সোগারের ডিব্বা থাকলে খাওয়ার দরকার নাই।।

এইটা তুমি কি বললে দাদা? তুমি কি আমাকে ব্রাউন সোগার মনে কর?


বাহ তুই কি ব্রাউন না? সেটা আবার মনে করার কি আছে? আমারতো মনে হয় তুই ঢাকার টপ ব্রান্ডের ব্রাউন সোগার।

ছি ছি দাদা। তুমি খালাতো বোনকে নিয়ে এত নোংরা কথা বলতে পারলে। এই কথা বলে হাসতে থাকে।।। আর বলে, যাক সেটা কম্পলিমেন্ট হিসাবে নিলাম।


তুই কম্পলিমেন্ট আর যাই নিস না কেন?আমার ধারনা কিন্তু সঠিক।।

দাদা তোমার সাথে আর বেশি বেশি থাকা যাবে না। তাহলে তুমি শুধু আমার পাশে থাকলে আর নজর দিবে না।। আর দাদা তুমি বার বার বলার দরকার নাই আমি সুন্দর, আমি টপ ব্রান্ডের ব্রাউন সোগার। আমি টপ ব্রান্ডের ব্রাউন সোগার হলে তুমিও কিন্তু টপ ক্লাসের সুগার কেইন।। সোনালী লাইক সুগার কেইন।।।

সব কিছুই সোনালী পছন্দ করে। তুই কিছুই পছন্দ করিস না?

কে বলেছে আমি পছন্দ করি না। সব ক্ষেতের তো আর খাওয়া যায় না। যার যার নিজস্ব বাগান থেকে খেতে হয়।।


আমরা বাড়ি এসে যাই। খাওয়া দাওয়া আর আড্ডা মেরে খুব ভাল সময় যাচ্ছে।।।


পরের দিন বাবা মা  শপিং করতে গেছে। কালকেই ইদ । আমি আর মেহিও আলাদা বাহির হলাম শপিং করতে। মেহিকে বললাম তুই যা চাস তাই কিনতে পারিস। মেহি ইচ্ছা মত শপিং করছে। শাড়ি চুড়ি সব। আমাকে এক জায়গায় রেখে দেখলাম ব্রা এর দোকানে ঢুকছে।। আমি অনেক্ষন দাঁড়িয়ে থেকে আর সহ্য হচ্ছে না তাই দোকানের ভেতরে যাচ্ছি এমনি দেখি মেহি বাহির হচ্ছে। আমাকে দেখেই বলে, দাদা এই মেয়েদের শপ। প্রচন্ড ভীর। তুমি কি ভেতরে যাচ্ছিলে নাকি?


আসছিস না। তাই ভাবলাম কি হল।।। মেয়েদের দোকানে কি পুরুষ যাওয়া মানা নাকি। কি এমন কিনলে?


দাদা তুমি কি বোকা নাকি? মেয়েদের দোকানে কি বিক্রি হয় সেটা জানো না।। শাড়ির সাথে মেসিং করতে গিয়ে দেরি হয়ে গেল।

কি মেসিং করলি দেখি।

তুমিতো বড্ড পাগল। মেয়েদের সব কি দেখা যায় নাকি। দেখতে হবে না। চল কিছু খাই।। মেহি একটা ভেংচি মেরে বলে, মেয়েদের ভেতরে অনেক কিছু লাগে যা সবাই দেখতে পারে না।।

সরি মেহি। এইবার বুঝেছি। আর দেখতে হবে না।।।


মেহি আমার হাতে ব্যাগটা দিয়ে বলে, নাও তোমার ইচ্ছা হলে দেখতে পারো। কিন্তু ব্যাগের বাহিরে না এনে দেখো।। আমার কোন অসুবিধা নাই।।।

আমি মেহির হাত থেকে ব্যাগটা নিয়ে সত্যিই দেখছি। মেরুন আর গোলাপি কালারের দুইটা ব্রা আর পেন্টি। আমি থ খেয়ে যাই আর বোকার মত বলি, অনেক সুন্দরতো। কি সাইজরে মেহি।।

মেহি আমার দিকে চেয়ে মুচকি হাসি দিয়ে আর একটি রেগে গিয়ে বলে, দাদা আমি তোমার খালাতো ছোট বোন আর তুমি আমাকে আমার সাইজের কথা জিজ্ঞেস করছো?

ও তাইতো। সরি। ভুল হয়েছে। যাক বলার দরকার নাই।।।


34C. আমার সাইজ। হয়েছে। খুশি হয়েছো দাদা।।

আমি আসলেই মেহির সাথে কেমন যেন এলোমেলো হয়ে যাই। ফক করে বলে দেই। আমিও তাই ভাবছিলাম। ৩৪ হবে।

হে রাম। দাদা তুমি মনে মনে আমার সাইজ নিয়ে ভাবছো। তোমার একটুও লজ্জা করে না।

ধুর পাগল। লজ্জা করবে কেন? আমিতো সেটা মনে মনে ভাবছি। আমি গাধা তাই মুখ ফসকে বলে দিয়েছি।। এই যা। মনে কিছু করিস না। সবাই ভাবে কিন্তু বলে না।।


দাদা আমি রাগ করি নাই। তবে তোমার আইডিয়া যে ভাল সেটা বুঝতে পারছি।।। ধন্যবাদ দাদা। অনেক টাকা খরচ করে ফেলেছি তোমার।।

এইটা কি বলিস মেহি। আরো যদি লাগে অসুবিধা নাই।। তোর জন্যে বাজেট আছে।

শুধু আমার জন্যে কেন? 


দাদা টাকা দিলেও। দুইটা মালা কিনবো। আরো ১০ হাজার লাগবে কিন্তু। আমার সাথে মেসিং করে তোমার একটা পাঞ্জাবী সেটা আমি কিনে দিব। আমার টাকায়।।

আমরা খাওয়া দাওয়া করে বাকি শপিং করে বাসায় চলে আসি।। বাসায় কেউ নেই। এখনো সবাই আসে নাই। তাই আমরাও আবার বাহির হয়ে যাই। মাকে ফোনে বলে দেই আমরা আবার বাহির হচ্ছি।

মেহি খুব খুশি। এতদিন পর দাদাকে পেয়েছে। ঢাকা শহর ঘুরে ঘুরে যেন আজকেই দেখিয়ে দিবে।।

মেহি আমি আর পারছি না। চল আইস্ক্রিম খেয়ে বাসায় গিয়ে রেষ্ট নেই।। কালকে আবার ইদ। অনেক দখল যাবে।।

মেহি যাবে না। সন্ধ্যা সন্ধায় যাবে। আমাকে বলে, দাদা আমার খুব ভাল লাগছে। কোনদিন এমন করে স্বাধীন ভাবে ঘুরতে পারি না।। এই কথা বলেই মেহি আমাকে দেখিয়ে বলে দেখোতো দাদা মেয়েটা খুব সুন্দর না? বলোতো ওর সাইজ কত হবে?

আমি হাসি দিয়ে বলি, আমি কি করে বলবো।

তুমি না ভাল আইডিয়া করতে পারো। আচ্ছা শুধু বল কারটা বড়।


হাসি দিয়ে মেহিকে আমি বলি, দেখাই যাচ্ছে মেয়েটির বড়।

এইবার বল, তোমার কোন সাইজটা পছন্দের। আমারটা নাকি ওরটা।।

ধুর মেহি। এইগুলি ছোট বড় কোন মেটার না। বডির সাথে মেসিং কেমন সেটা আসল ব্যাপার। তোর শরিরের সাথে পারফেক্ট। এমন সাইজই আমার পছন্দ। এই কথা বলে আমি মেহির দুধের দিকে তাকাই একবার।


মেহি মুচকি হাসি দিয়ে বলে, সোনালী আর আমি এক সাইজ। তোমার পছন্দ হবে।।

আমি রাগ করে ব্বলি, রাখ তোর সোনালী। আমার দরকার নাই।।

দাদা সোনালী খুব এক্সপার্ট। একবার মিশে দেখো। ভাল লাগবে।।। অনেক নাম ঢাক আছে। আনন্দ দেয়।


শুধু সোনালী আনন্দ দেয়। তুই পারিস না।। নাসিমকে দেস নাকি?

মেহি হাসি দিয়ে বলে, আমিও জানি। তোমাকে তো আর দিতে পারবো না।।।


 কি বলছিস এইগুলি। চল।।

মেহি আমার হাত ধরে হাটতে থাকে। আর বলে, সরি দাদা। আমি অনেক বাজে কথা বলে ফেলেছি।।

আমি মেহির হাত ছেড়ে কাধে হাত রেখে কাছে টেনে নিয়ে বলি, অসুবিধা নাই। আমরা ফান করছি।।

আমি কিন্তু বুঝি দাদা। তুমি আমাকে দেখার পর থেকেই বার বার ঘুরে ঘুরে দেখছো।

দেখবো না। আমার খালাতো ছোট বোন এত সুন্দর। আমি কেন সবাই তোরে দেখছে।।

আমরা বাসায় চলে যাই।

পরের দিন সকালে মেহি খুব সুন্দর একটা শাড়ি পরে গলায় মালা দিয়ে সেজে আমার রুমে আসে। দাদা দেখোতো আমাকে কেমন লাগছে। আমার নিজের আসছে। দিদি আর আমি এক সাথে সেজে দিদি গেছে জামাই বাবুকে দেখাতে। আমারতো আর কেউ নাই তাই তোমার কাছে আসলাম।


আমি ভাল করে চেয়ে দেখে বলি, খুন সুন্দর লাগছে। তবে।

তবে কি?

আমি নাভীর দিকে চেয়ে বলি, বেশি এক্সপোজ।।

কি বল দাদা। শাড়ি পরার আসল মজাইতো সেটা। তোমার ভাল লাগছে না। ঢেকে দিব।

আমার ভাল লাগছে। কিন্তু মানুষ দেখলে কি বলে কে জানে।।

দাদা সবাই এইভাবেই আসবে। তোমার ভাল লাগলেই হয়।

কেন? তুই কি আমার জন্যে শাড়ি পরেছিস।

মেহি মুচকি হাসি দিয়ে বলে, তাই মনে কর। জান দিদি কি বলছিল।

কি বলছিল।

দিদি জামাই বাবুর কাছে যেতে ভয় করছে। এই শাড়ি পরা দেখলে নাকি শাড়ি আর গায়ে থাকবে না।।

আমি মেহিকে রাগ করে ধাক্কা দিয়ে বলি, যা বাহির হয়ে যা রুম থেকে।। কি বাজে কথা বলছিস।।

যেতে যেতে মেহি বলে, সেটা কি আমি বলেছি। তুমিও শাড়ি খোলা শিখে নাও।।

আমি হাসি দিয়ে বলি, আমার শিখতে হবে না। আমি জানি কি করে খুলতে হয়।

মেহি আবার ফিরে এসে আমার সামিনে দাঁড়ায়। বলোতো দেখি। কোন জায়গা থেকে খুলে।।

আমি তাপ্পড় দেখিয়ে বলি, দিব একটা। শাড়ি খুলতে না জানলে আমি ছিড়ে দেব।।


মেহি আর এক ধাপ এগিয়ে যায়। আমার দিকে হা করে চেয়ে থেকে বলে, বিশ্বের মেয়েদের পোষাকে সবচেয়ে সুন্দর সহজ হল শাড়ি। এই কথা বলেই মেহি নিজের শাড়ি নিচ থেকে হাটু পর্যন্ত তুলে বলে, উপরে উঠিয়ে দিলেই খেল্লা পথে। কোন দরজা নাই।


আমি এইবার সত্যি থতমত খেয়ে যাই। মেহি আমাকে টিজ করছে। আমার ßa★ড়া টন টন করে লাফিয়ে উঠছে। মেহি একটা $e/ক্সী মেয়ে। আমাকে কিছু ইশারা করছে।। আমার কি করা উচিত কিছুই বুঝে আসছে না।। আমি মেহির দিকে চেয়ে বলি, হ্যা তোদের শাড়ি খুব সহজ।

মেহি আমার আরো কাছে এসে বলে, সহজ না দাদা। $e/ক্সি। আমাদের শাড়ি খুব $e/ক্সি।


আমার শরির তর তর করে কাপছে। মেহির এক্সপোজ আমার ভেতরে কামনা জাগিয়ে দিয়েছে।। আমিও ডুক গিলে গলায় একটু পানি এনে ভিজিয়ে বলি, আসলেই শাড়ি খুব $e/ক্সী। আমি কোন কিছু না ভেবেই বলে ফেলি, তোরে সত্যিই খুব সেক্সি লাগছে।।

মেহি আমার মুখের কাছে dμ•ধ দুইটা এনে বলে, আই এম $e/ক্সি এন্ড আই এম ফিউর ব্রাউন সুগার দাদা।।

মা মেহিকে ডাকছে। আমি বেচে গেছি। না মেহি যেতে যেতে আমাকে বলে, ইফ অউ ওয়ান্ট সাম ব্রাউন সুগার কল মি। বলে একটা হাসি দিয়ে হন হন করে চলে যায়।।

আমরা সবাই দল ইদে বেধে  যাই। আমার বন্ধুদের সাথে আড্ডা maরি। কিছু hμ•/ইস্কি v0d/কা নিয়ে এসেছিলাম। সবাইকে দেই। হই হুল্লোড় চলছে। মেহিও ব্যস্ত। বার বার আমার কাছে এসে জিজ্ঞেস করছে কিছু লাগবে নাকি?

এক সময় আমি বাসায় যাই। টয়লেট করতে। টয়লেটের দরজা খুলে বাহির হয়েই দেখি মেহি দাঁড়িয়ে আছে।। এই মেহি এখানে কি করছিস।।

তোমার মন খারাপ কেন? জিজ্ঞেস করতে আসলাম। আমার কথায় কি কিছু মনে করেছিলে নাকি দাদা।

আমি মাথা ঝুকিয়ে বলি, না আমি কিছুই মনে করি নাই।


আমি আসছি। তোমাকে বলতে। তুমিও কিন্তু অনেক হ্যান্ডসাম দাদা। আমি একবারো বলি নাই।।

মেহি এই কথা বলতে বলতেই দিদি আর জামাই বাবু হন হন করে ঘরে ঢুকে। রুমের দরজা খুলতে খুলতে দিদিকে চুমায় চুমায় পাগল করে দিচ্ছে। মেহি নিজেকে আড়াল করতে গিয়ে আমার উপর এসে পরে যায়। যদি কোন কারনে টয়লেটে আসে তাহলে আমাদের দেখে লজ্জা পাইতে পারে তাই মেহির কথায় পাশেই মেহির রুমে আমরা ঢুকে যাই।

জানো দাদা। সব সময় তারা এমন করে। একজন আর একজনের জন্যে পাগল।। এইগুলি আমি সব সময় দেখি। খুব কষ্ট করে বেচে আছি।।

মেহির রুমের লাইট জ্বলাতে বলি, মেহি নিষেদ করে। চুপচাপ পেছন থেকে বাহির হয়ে চলো।

মেহি আমার কাছে এসে আস্তে করে বলে দাদা, আমি তোমাকে বললাম, তুমি খুব হ্যান্ডসাম কিন্তু তুমি কিছুই বললে না।

আমি বলবো। আমাকেও কিছু বলো।

আমি রাগ করেই বলি, তুই ব্রাউন সুগার।

মেহি আমার কানের কাছে মুখ নিয়ে বলে, আমি অনেক অনেক সুইট। অনেক স্বাদের কিন্তু।

তা বুঝি। তুই যে অনেক সুইট সেটা অনুভব করছি।।।

একটু ছেকে দেখতে পারো কিন্তু।

কি করে ছেকে দেখবো। অন্ধকার।।


তুমি একটা গাধা দাদা, এমন ভাব করতেছো কেন মনে হচ্ছে আমি তোমার নিজের বোন । এই কথা বলেই আমার দুই গালে হাত দিয়ে আমার টুঠে একটা ¢hu/মু দিয়ে দেয় আর বলে, এইভাবে। এই কথা বলেই বাহিরে চলে যাচ্ছে। আমি হাত দিয়ে শাড়ির আচলে ধরে ফেলি। দাঁড়িয়ে যায় কারন শাড়ির সেফটি পিন ছুটে যাবে বলে।।

ঘুরে দাড়িয়ে আমার কাছে এসে বলে, চল বাহিরে যাই। সবাই খোজবে আমাদের।।।

আমি আমার কাছে এনে আলিঙ্গন করে টুটে টুটে কে ¢hu/মু দিতে শুরু করি। মেহিও আমাকে পালটা ¢hu/মু দিয়ে বলে৷ প্লিজ এখন চলো বাহিরে যাই।।

আমি হাসি দিয়েই বলি, বাহিরে না গেলে হয়না। শাড়ি তো সহজেই উপরে তুলা যায়।।

মেহি আমার বুকে কিল মেরে বলে, এত সহজে শাড়ি উঠে না।।

কি করতে হয়।

প্লিজ চলো আমার বান্ধবীরা জানে আমি বাসায়। চলে আসবে।।

আচ্ছা ঠিক আছে। চল যাই। শাড়ি কিন্তু খুলবি না আজ।

কেন?

আমি খুলবো। এই কথা বলতেই মেহি পেছনের দরজা দিয়ে বাহির হয়ে যায়। আমি মেইন দরজা দিয়ে বাহির হই।

পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষা করুন। পরবর্তী পর্বটা অনেক দেরিতে আসবে। আর আমার খুব লেখক প্রয়োজন। কি কাজ করে দিতে পারবে এমন লেখক  প্রয়োজন।